
ওভাবে আজ ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৩টায়। সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি, মাছরাঙা টিভি, গাজী টিভি ও স্টার স্পোর্টস ১।
শুধু ভারত কিংবা পাকিস্তান নয়, চ্যাম্পিয়নস ট্রফির রোমাঞ্চকর এই ফাইনাল দেখতে মুখিয়ে থাকবে গোটা ক্রিকেট বিশ্বই। ভারত-পাকিস্তান আইসিসি টুর্নামেন্টে প্রথম ও শেষবার ফাইনালে লড়েছিল ২০০৭ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে৷ জোহানেসবার্গে মিসবাহ উল হককে শেষ ওভারে আউট করে ইতিহাসের পাতায় নাম লিখিয়েছিলেন ধোনির ভারত। এরপর আইসিসি টুর্নামেন্টে দুই দল পরস্পরের বিপক্ষে ফাইনালে মুখোমুখি হল পাক্কা ১০ বছর পর। মাঠের লড়াই বেলা সাড়ে ৩টায় গড়ালেও এরই মধ্যে মাঠের বাইরের লড়াই শুরু হয়েছে গেছে। চলছে কথার যুদ্ধু। বাজিকররাও প্রস্তত কোটি কোটি টাকা নিয়ে!
আইসিসি টুর্নামেন্টে দুই দলের মধ্যে সব সময়ই দাপটের সঙ্গে খেলে ভারত। ওয়ানডে বিশ্বকাপে ৬ বার মুখোমুখি লড়াইয়ে প্রতিবারই জিতেছে ভারত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৫ বারের লড়াইয়ে প্রতিবারই হেরেছে পাকিস্তান। শুধু চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে (এই আসর বাদে) ৪ ম্যাচ খেলে ২টি করে জয়-পরাজয় রয়েছে।
বিরাট কোহলি কাল সংবাদ সম্মেলনে বললেন, ‘কোনো দল খুব ভালো শুরু করে আস্তে আস্তে ম্লান হয়ে যায়। আবার কোনো দল বাজে শুরু করে আস্তে আস্তে উজ্জ্বল হতে থাকে।’ পাকিস্তান এখানে কোন দলে, সেটি তো আর বলার প্রয়োজন পড়ছে না। গ্রুপ পর্বে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচের তাই কোনো তাৎপর্যই দেখছেন না কোহলি। নতুন দিন, নতুন ম্যাচ এবং ৪ জুন এজবাস্টনের তুলনায় ১৮ জুন ওভালের পাকিস্তানও ‘নতুন’।
সরফরাজ বলেছেন, আমাদের খেলাটা ফাইনালে খেলতে চাই। তাহলে হবেই। আক্রমণাত্মক খেলে এসেছি। বোলিংয়ে আক্রমণাত্মক খেলে আমরা সফল হয়েছি। আমাদের ব্যাটসম্যানরাও ফর্মে ফিরেছেন। হাফিজ, বাবর ও ফকর তো ভাল খেলছেনই। আমরা আক্রমণ করেই খেলব। যেভাবে খেলেছি সেভাবেই ফাইনালে খেলব।