https://youtu.be/Zha6wZzpSP4?si=wlkUpUZYo0pcnEtd
ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ ২৪.কম (টিভি),খুলনা প্রেসক্লাব প্রতিনিধি,বৃহস্পতিবার ১৭ জুলাই ২০২৫ || শ্রাবণ ২ ১৪৩২ :
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় নেতাদের গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে গোপালগঞ্জ। বুধবার দুপুরে শহরের প্রবেশমুখে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বহরে হামলা চালানো হয়। হামলার সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী এসে নেতাদের আর্মড পার্সোনেল ক্যারিয়ারে (এপিসি) করে নিরাপদে সরিয়ে নেয়।
দলের যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আরিফুর রহমান তুহিন এক ফেসবুক পোস্টে জানান, গুলি ও ককটেল হামলার মুখে সেনাবাহিনী নেতাদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এপিসিতে তোলার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে নেতারা প্রথমে গাড়িতেই যাওয়ার পক্ষে থাকায় দীর্ঘ দেনদরবার হয়।
বুধবার (১৬ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে তিনি বিষয়টির ব্যাখ্যা দেন। ‘গোপালগঞ্জ থেকে এপিসিতে ওঠানোর দায় আমিসহ কয়েকজনের’ শিরোনামে একটি পোস্টে বিষয়টি ব্যাখ্যা করেন।

পোস্টে তুহিন বলেন, আর্মি যখন আমাদের রেস্কিউ করতে আসে তখন বাহিরে চলছে গুলি ও ককটেল হামলা। আর্মির সাফ কথা, তারা ফেস বাই ফেস সবাইকে এপিসিতে করে নিবে। তাদের অর্ডার। অন্যদিকে নাহিদ ও হাসনাত জানিয়ে দেয়, সবাই একত্রে যাবো এবং গাড়িতে। এগুলো নিয়ে প্রায় আধাঘন্টা দেনদরবার চলে। এরপর সবাই নিচে নামি।
Advertisement
https://www.youtube.com/live/E9fMBkbJ3-M?si=k2Ro-HFkcInWkNQ2
তিনি বলেন, তখন লেফটেন্যান্ট কর্নেল ও সামরিক কর্মকর্তা আমাকে জানান [যেহেতু আমিসহ কয়েকজন ওনাদের সঙ্গে কমিউনিকেশন রাখছিলাম] শীর্ষ নেতারা জাতীয় সম্পদ, সেহেতু অন্তত ওনাদের এপিসিতে দেন। তুহিনের দাবি, এই নিয়ে নিচেও অনেকক্ষণ ঝামেলা হয় এবং আমি ও ওয়াহিদ এক প্রকার জোর করে ওনাদের এপিসিতে তুলে দেই। সেখান থেকে আবারও নাহিদ ও হাসনাত নেমে যায়। সুঠাম দেহের হাসনাতকে ও নাহিদকে দ্বিতীয়বার ধস্তাধস্তি করেই এপিসিতে উঠাই।
