মেঘনাকে যদি উন্নয়নের রুপকথার মতো সাজানো যেতো

SHARE

ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ ২৪.কম,শামীম আহামেদ, রোম ইতালি থেকে,২৫ ফেব্রুয়ারি : কুমিল্লা মেঘনার চারদিকে বৃত্তাকারে বেড়িবাধ তৈয়ারী করে ,বেড়িবাধ এর উপর ট্রেন সার্ভিস করে দেওয়া হত, বেড়িবাধ এর বাহিরে নৌবহর বৃত্তাকারে ছোট ছোট স্পিট বোট বা নৌকা বিনোদনের জন্য উন্মুক্ত থাকত। তাহলে নদীর অপরুপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারত পর্যটকরা আর বিকাল বেলার গোধুলি লগ্নে সূর্য ডুবার দৃশ্যটা ট্রেনে বসে উপভোগ করতো।

বেড়িবাধ এর ভিতরে বৃত্তাকারে কৃতিম লেগ তৈয়রী করে ও খানে রাজ হংস ছেরে, আর লাল গোলাপি পদ্ম ফুল রং বেংএর মাছ ছেরে দিলে পর্যটক দের মনোরঞ্জন এর জন্য ভাল হত।
লেগের পাড়ে রং বেরং বাহারি ফুল ও ফলের গাছ গাছালি থাকবে। লেগের পাড়ে সাড়ি সাড়ি বেঞ্চ থাকবে বসার জন্য।
বিনোদন এর জন্য পার্ক ও খেলার মাঠ স্টেডিয়াম মেঘনার জিরু পয়েন্ট এ।
রামপুর টু কাশিপুর আলিপুর টু চন্দন পুর এরই মাজে , জিরু পয়েন্ট এ হবে বিনোদন কেন্দ্র।
আমি মনে করি আমাদের এই অপরুপ মেঘনা কে একটি আর্দশ পর্যটক কেন্দ্র হিসাবে গড়া যায় , কেন না এটা একটা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বনভূমি। এই মেঘনা উপজিলার উত্তরে মেঘনা নদী পশ্চিম ও পূর্বে কাঠালিয়া, দক্ষিণে গোমতি। তিন নদীর মধ্যো ভাগে মেঘনা দ্বীপ সবুজের মাজে আমরা। তাই এটাকে পর্যটক কেন্দ্র হিসাবে ভেবে দেখলে কেমন হয়।

মেঘনার রুপকার মোঃ শফিকুল আলম ভাইয়ের মেঘনাকে সাজানোর উপযুক্ত সময় আওয়ামীলীগ সরকার প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের উপযুক্ত সময়।
আর নয় পতেঈা সমুূদ্র আর নয় কক্সবাজার এবার হউক মেঘনায় পতেঙ্গা ও কক্সবাজারের মতো মোঃ শফিকুল আলম এর সপ্নের মেঘনা। আমরা সবাই প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নৌকার যাত্রী।
আমাদের মেঘনার রাস্তাটা যদি সিলেট এর সাথে বাইপাস রাস্তা হিসাবে উনমুঔ করে দেওয়া হত , ভাল হত হোমনা ও মেঘনাকে জিরু পয়েন্ট করে।