পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত যে শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল এবং জুলাই মাসের গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে অভিযুক্ত আওয়ামী লীগ নেতাদের বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার সামনে আনা হবে। ভারত ইতোমধ্যেই জানিয়েছে যে জুলাই মাসের গণহত্যার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হাসিনাকে প্রত্যর্পণের জন্য আমাদের অনুরোধ পরীক্ষা করছে তারা
Advertisement
প্রতিটি উপজেলায় সংবাদদাতা আবশ্যক। যোগাযোগ ০১৭১৪৪৯৭৮৮৫

তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমরা জানি হাসিনার প্রতি সহানুভূতিশীল ব্যক্তিরা আছেন। তবুও, আমি নিশ্চিত যে ‘ঢাকার কসাই’ খ্যাত আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে খুব শিগগিরিই বিচারের মুখোমুখি করার জন্য বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করা হবে। শেখ হাসিনার প্রায় ১৬ বছরের শাসনামলে সংঘটিত অপরাধের উপর আরও আলোকপাত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গণহত্যা এবং জোরপূর্বক গুমের ঘটনায় কামালের ভূমিকা বিশ্ব মিডিয়ার আরও বেশি মনোযোগ আকর্ষণ করবে।’
Advertisement

প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘কামাল বা অন্যান্য আওয়ামী লীগ নেতারা যতই অর্থ ব্যয় করুক না কেন, জবাবদিহিতা থেকে চিরতরে পালানোর কোনও সুযোগ থাকবে না। আমরা যদি একটি জাতি হিসেবে জুলাই মাসের গণহত্যার শিকারদের জন্য এবং শেখ হাসিনার আমলে সংঘটিত সমস্ত মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং মনোযোগী থাকি তাহলে দায়ীদের জন্য পরিণতি এড়ানো ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠবে। এটি কামালকে দিয়ে শুরু হবে এবং তারপর…..।’
